প্রধান মেনু

বাড়ীঘরে হামলা ও ভাংচুর

শরনখোলায় নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় ৪০ জন আহত

আলোরকোল ডেস্ক।।
শরনখোলায় ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় বসত বাড়ীতে হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনায় প্রায় ৪০ জন আহত হয়েছে। আহতদের শরণখোলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।এদের মধ্যে ৭ জনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করা হয়।
২০ সেপ্টেম্বার (সোমবার) শরণখোলা উপজেলার চারটি ইউনিয়নের ১টিতে চেয়ারম্যান পদে ও ৩৫টি ওয়ার্ডে সদস্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

এ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গতকাল সোমবার রাতে উত্তর সাউথখালীর ৫নং ওয়ার্ডের নব নির্বাচিত মেম্বার মো.আলামিন এর নেতৃত্বে ইউসুফ মোল্লা, হাফেজ মীর,সিদাম গাজী,আউয়াল হাওলাদার,নুরজাহান বেগম,জাকির পহলান,জলিল খা,ছগির শাহ,খলিল পহলান,মালেক হাওলাদার ও প্রার্থী আ.হালিম খানের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সহ প্রায় ১০/১২ বাড়ীতে হামলা করা হয়। এ হামলায় এলাকায় চরম আতংক বিরাজ করছে।

সাবেক ইউপি সদস্য মো.আ.হালিম জানান,আমার কর্মীদের বাড়ীঘর ভাঙ্গচুর ও প্রত্যেকের ঘরের মালামাল লুটকরে নিয়ে যায় সদ্য নির্বাচিত প্রার্থী মো.আলআমিন ও তার সমর্থকরা। আমি এর সুষ্ঠ বিচার দাবী করছি।
অন্যদিকে, একই রাতে উপজেলার জিলবুনিয়া, চালিতাবুনিয়া ,বগী,শরণখোলা,ও তাফালবাড়ীতে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।এতে নারী পুরুষসহ প্রায় ৪০ জন গুরুতর আহত হয়ে শরণখোলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছে।

আহতদের মধ্যে সাউথখালী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যন ইসমাইল হোসেন খলিফার ছেলে যুবলীগ নেতা রুবেল খলিফা সহ ৭ জনের অবস্থার অবনতি হলে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে নির্বাচিত ইউপি সদস্য মো.আল-আমিন খান তার এলাকায় হামলা ও ভাংচুরের বিষটি অস্বীকার করেন।
এ ব্যাপারে শরণখোলা থানা অফিসার ইনচার্জ মো.সায়েদুর রহমান বলেন, নির্বাচন ঘিরে কিছু অপ্রতিকর ঘটনা ঘটলে ও এখন পর্যন্ত কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।##






উত্তর দিন

Your email address will not be published. Required fields are marked as *

*