প্রধান মেনু

 পৌর মেয়রের কাছে শিক্ষার্থীদের দাবি

বাগেরহাটে যাত্রী ছাউনির অভাবে জনসাধারনের চরম ভোগান্তি

এম.পলাশ শরীফ ।।
বাগেরহাট শহরের মুনিগঞ্জ খেওয়াঘাটে যাত্রী ছাউনির অভাবে জনসাধারনসহ শিক্ষার্থীরা রয়েছে চরম ভোগান্তিতে। মুনিগঞ্জ খেয়াঘাট দিয়ে প্রতিনিয়ত চরগ্রাম,কেশবপুর,গোপাল

বাগেরহাট শহরের মুনিগঞ্জ খেওয়াঘাটে যাত্রী ছাউনি না থাকায় শিক্ষার্থীদের গাছের নিচে দাড়িয়ে থাকতে দেখা যায়

কাঠী,আলোকদিয়া,বারসালা,কালদিয়া,বেনেগাতি,নোয়াপাড়া,গোটা পাড়া,মুক্ষাইটসহ অত্র অঞ্চলের প্রায় ত্রিশটি গ্রামের অন্তত পনের হাজার জনসাধারনসহ স্কুল কলেজের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা এই খেয়াঘাট দিয়ে পারাপার করে।

মুনিগঞ্জ ব্রিজ থেকে প্রতিনিয়ত চিতলমারী ,কচুয়া উপজেলাসহ দেপাড়া,বাখরগঞ্জ অঞ্চলের প্রায় অর্ধ লক্ষাধীক লোকের যাতায়ত করে মুনিগঞ্জ খেয়াঘাট হয়ে বাগেরহাট শহরে। এছাড়া বাগেরহাট সদর হাসপাতাল,সরকারী খাদ্য গুদাম,সরকারী পিসি কলেজসহ শহরের বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীদের যাতায়তের প্রধান ক্ষেত্র এই মুনিগঞ্জ ঘাট। সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রুগিরা,কলেজের শিক্ষার্থীরা মুনিগঞ্জ খেওয়া ঘাটে যানবাহনের জন্য দীর্ঘ সময় তাদের অপেক্ষা করতে হয়।

প্রচন্ড তাপদাহ ও ঝড় বৃষ্টিতে খেওয়া ঘাটে যাত্রী ছাউনি না থাকায় জনসাধারনসহ শিক্ষার্থীদের পড়তে হয় চরম ভোগান্তি । বাধ্য হয়ে তারা স্থানীয় বিভিন্ন দোকানেও ঘাটে অবস্থিত দুটি সোয়ামিলে অবস্থান নেয়।
চরগ্রামের স্থানীয় বাসিন্দা অবঃ প্রাপ্ত সমবায় কর্মকর্তা শেখ তহিদুল ইসলাম ও স্থানীয় গনমাধ্যম কর্মী রুহুল আমিন বাবু জানান,সম্প্রতি মুনিগঞ্জ ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা সরদার শামীম আহসানের প্রচেষ্টায় পৌর মেয়র খান হাবিবুর রহমান মুনিগঞ্জ খেয়াঘাটে রাতের বেলায় পারাপারের সুবিদার্থে যাত্রীদের বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।

এতে সবাই খুশি কিন্তু এই মুহূর্তে খেয়াঘাটে জরুরি ভাবে যাত্রী সাধারনের জন্য একটি যাত্রী ছাউনির খুবই প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। এ ব্যাপারে ভুক্তভুগিরা পৌর মেয়রের কাছে মুনিগঞ্জ ঘাটে একটি যাত্রী ছাউনি স্থাপনের জোর দাবি জানান।

 






উত্তর দিন

Your email address will not be published. Required fields are marked as *

*